সিলেট-৬ আসনে নতুন রাজনৈতিক আশার প্রতীক হেলাল খান
সিলেট প্রতিনিধি ॥ সিলেট-৬ (বিয়ানীবাজার ও গোলাপগঞ্জ) আসনে রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন মাত্রা যোগ করেছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত নায়ক হেলাল খান। বিএনপি ও জাসাসের সঙ্গে সক্রিয়ভাবে যুক্ত হেলাল খান তাঁর দৃঢ় নেতৃত্ব, সাংগঠনিক সক্ষমতা এবং জনবান্ধব মনোভাবের কারণে জনমনে ইতোমধ্যেই আস্থার প্রতীক হয়ে উঠেছেন।এলাকার গ্রামীণ জনপথ থেকে শহরের অভিজাত মহল পর্যন্ত তাঁর প্রচারণা ও শোডাউন ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। তিনি ঘরে ঘরে গিয়ে জনগণের সমস্যা শুনছেন, ৩১ দফা কর্মসূচি ব্যাখ্যা করছেন এবং স্থানীয়দের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা করছেন। এতে সাধারণ মানুষ তাঁকে নিজের সঙ্গে সম্পর্কিত এবং বিশ্বাসযোগ্য নেতা হিসেবে দেখছে।
স্থানীয়রা বলছেন, দীর্ঘদিন ধরে অবহেলিত ও পিছিয়ে পড়া সিলেট-৬ আসনের জনগণ হেলাল খানের মাধ্যমে নির্ভরযোগ্য নেতৃত্বের ছায়া খুঁজে পাচ্ছে। তাঁর নেতৃত্ব শুধু দলীয় সীমাবদ্ধতায় আবদ্ধ নয়; সাংস্কৃতিক ও সমাজকল্যাণমূলক কর্মকাণ্ডের কারণে তিনি সাধারণ মানুষের কাছে সহজলভ্য ও গ্রহণযোগ্য।
সম্প্রতি অনুষ্ঠিত শোডাউন, গণমিছিল এবং শোভাযাত্রা স্থানীয় জনমনে আত্মবিশ্বাস ও প্রত্যাশার জাগরণ ঘটিয়েছে। হেলাল খান ঘোষণা করেছেন, “দুর্নীতি, বৈষম্য ও অব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে কঠিন অবস্থান নিতে হবে, যাতে সিলেট-৬ আসনের জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন সম্ভব হয়।”
তিনি শুধু এই আসনের নয়, বৃহত্তর সিলেটের জনগণের কল্যাণেও কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সাংস্কৃতিক অঙ্গনে দীর্ঘদিনের সম্পৃক্ততা তাকে সাধারণ মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য করে তুলেছে। হেলাল খানকে ঘিরে গড়ে ওঠা গণজোয়ার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
সিলেট-৬-এর জনগণ আশা করছে, সময় এসেছে একজন সৎ, সাহসী ও সংস্কৃতিমনা নেতাকে সংসদে পাঠানোর, যিনি শুধুমাত্র নির্বাচনকেন্দ্রিক রাজনীতি করবেন না, বরং সবসময় জনগণের পাশে থাকবেন। হেলাল খানকে কেন্দ্র করে সৃষ্টি হওয়া এই গণআন্দোলন একটি নতুন রাজনৈতিক সংস্কৃতির সূচনা হিসেবে মূল্যায়ন করা হচ্ছে।
মতামত দিন